bondhuchula
Wednesday, March 22, 2017
Saturday, December 17, 2016
বন্ধুচুলা
শুনতে অবাক হলেও সত্যি, বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হার এক হিসাব অনুযায়ী আমাদের দেশে প্রতি বছর ৩২হাজার শিশু ও ১৪ হাজার মহিলা শুধু রান্না
ঘরের ধোয়াজনিত রোগের কারনে মারা যায়। তাই রান্নাবান্নায় প্রচলিত চুলার ব্যবহার সম্পকে সচেতন হবার সময় এসেছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম চুলা প্রচলিত আছে। এসব চুলায় জ্বালানী পুড়িয়ে যত টুকুতাপ
ঘরের ধোয়াজনিত রোগের কারনে মারা যায়। তাই রান্নাবান্নায় প্রচলিত চুলার ব্যবহার সম্পকে সচেতন হবার সময় এসেছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম চুলা প্রচলিত আছে। এসব চুলায় জ্বালানী পুড়িয়ে যত টুকুতাপ
উন্নত বন্ধু চুলা
প্রোগ্রাম
দেশের জ্বালানি ব্যবহারে বায়োমাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বিশেষত, গ্রামাঞ্চলে রান্নার জন্য তা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের ৯০% এরও বেশি মানুষ রান্না-বান্নার জন্য গতানুগতিক জ্বালানি ব্যবহার করে আসছে, যেমন: কাঠ, পাটের লাঠি, কৃষিজ বর্জ্য ইত্যাদি। অধিকাংশ গৃহিণী সাধারণ চুলায় রান্না-বান্না করে থাকেন, যা অতিমাত্রায় বায়োমাস পোড়ায় এবং ঘরের পরিবেশ দূষিত করে এবং পরিবেশের ক্ষতি করে। শিশু এবং মহিলা যারা অধিক সময়ব্যাপী রান্নাঘরে অবস্থান করেন, তারা পুরাতন পদ্ধতির চুলায় রান্না-বান্না করার ক্ষেত্রে
পরিবেশবান্ধব ‘বন্ধু’ চুলা
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের আদমপুর গ্রামের নিলুফা বেগম দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছিলেন হাঁপানিতে। ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে তার কাছে হঠাৎ করেই বন্ধু হয়ে এলো ‘বন্ধু’ চুলা। শুরু হয় রান্নাঘরে নিলুফার ধোঁয়া ও দূষণমুক্ত জীবন। চুলা ব্যবহারের কয়েক মাসের মধ্যে তার হাঁপানি প্রশমন হতে থাকে। এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ হাঁপানি রোগে ভুুগছেন। এর মধ্যে
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ হাঁপানি রোগে ভুুগছেন। এর মধ্যে
Subscribe to:
Posts (Atom)