tag:blogger.com,1999:blog-2197923142295754992024-03-19T01:26:29.718-07:00bondhuchulakollol rajhttp://www.blogger.com/profile/05449090286049543887noreply@blogger.comBlogger4125tag:blogger.com,1999:blog-219792314229575499.post-71093967069784535612017-03-22T06:09:00.001-07:002017-03-22T06:09:49.804-07:00bondhuchula: পরিবেশবান্ধব ‘বন্ধু’ চুলা<a href="http://bondhuchula.blogspot.com/2016/12/blog-post_17.html#.WNJ3i1r8sdA.blogger">bondhuchula: পরিবেশবান্ধব ‘বন্ধু’ চুলা</a>kollol rajhttp://www.blogger.com/profile/05449090286049543887noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-219792314229575499.post-51535758443481845682016-12-17T20:37:00.000-08:002016-12-20T09:36:19.594-08:00বন্ধুচুলা<span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "helvetica neue light" , , "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;">শুনতে অবাক হলেও সত্যি, বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হার এক হিসাব অনুযায়ী আমাদের দেশে প্রতি বছর ৩২হাজার শিশু ও ১৪ হাজার মহিলা শুধু রান্না</span><br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "helvetica neue light" , , "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEivB2NuMcqtFlU-cD6AwPDybNq6ZmEzioaV_W-oqhWtgS5o_GyhhhXkPagBdjUXqPjwln6ObU9iZbvJ4mRuMjessU6RqADPKl39HsPAmOjwP0bC0bBG7WDpKSowP83VGuYcuXLxXLZ5U9M/s1600/file.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="180" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEivB2NuMcqtFlU-cD6AwPDybNq6ZmEzioaV_W-oqhWtgS5o_GyhhhXkPagBdjUXqPjwln6ObU9iZbvJ4mRuMjessU6RqADPKl39HsPAmOjwP0bC0bBG7WDpKSowP83VGuYcuXLxXLZ5U9M/s320/file.jpeg" width="320" /></a></span></div>
ঘরের ধোয়াজনিত রোগের কারনে মারা যায়। তাই রান্নাবান্নায় প্রচলিত চুলার ব্যবহার সম্পকে সচেতন হবার সময় এসেছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম চুলা প্রচলিত আছে। এসব চুলায় জ্বালানী পুড়িয়ে যত টুকুতাপ<br />
<a name='more'></a> শক্তি পাওয়া যায় তার মাএ অল্প কাজে লাগে ।এ ছাড়াও চুলা থেকে সৃষ্ঠ গ্যাস ও ভাসমান কণা ব্যবহারকারীর স্বাস্হ্যের ক্ষতি করে।সেই সাথে দুষণ করে পরিবেশ। জ্বালানীর অপচয়রোধ,রান্না ঘর ধোয়া ও দুষন মুক্ত রাখতে এবং ব্যবহারকারীর সুস্বাস্হ্য নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষনা পরিষদ উন্নত বন্ধু চুলা উদ্ভাবন করেছে। <a href="http://bondhuchula.blogspot.com/"> to know more</a><br />
<span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "helvetica neue light" , , "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"></span>kollol rajhttp://www.blogger.com/profile/05449090286049543887noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-219792314229575499.post-75734225721849747792016-12-17T20:36:00.001-08:002016-12-20T09:37:48.544-08:00উন্নত বন্ধু চুলা<h2 style="background-color: #d9e5cf; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: kalpurush, "open sans", arial, sans-serif; font-size: 30px; line-height: 1.1; margin: 0px 0px 20px;">
প্রোগ্রাম</h2>
<div class="txtboxch" style="background-color: #d9e5cf; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: kalpurush; font-size: 13px; overflow: hidden; text-align: justify; width: auto;">
<div style="box-sizing: border-box; color: black; font-size: 15px; margin-bottom: 10px;">
দেশের জ্বালানি ব্যবহারে বায়োমাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বিশেষত, গ্রামাঞ্চলে রান্নার জন্য তা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের ৯০% এরও বেশি মানুষ রান্না-বান্নার জন্য গতানুগতিক জ্বালানি ব্যবহার করে আসছে, যেমন: কাঠ, পাটের লাঠি, কৃষিজ বর্জ্য ইত্যাদি। অধিকাংশ গৃহিণী সাধারণ চুলায় রান্না-বান্না করে থাকেন, যা অতিমাত্রায় বায়োমাস পোড়ায় এবং ঘরের পরিবেশ দূষিত করে এবং পরিবেশের ক্ষতি করে। শিশু এবং মহিলা যারা অধিক সময়ব্যাপী রান্নাঘরে অবস্থান করেন, তারা পুরাতন পদ্ধতির চুলায় রান্না-বান্না করার ক্ষেত্রে <br />
<a name='more'></a>দূষক ও বিষাক্ত পদার্থের ঝুঁকিতে থাকেন এবং তারা তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর মতে, প্রতিবছর ৩২,০০০ শিশু এবং ১৪,০০০ নারী ঘরের বায়ু দূষণের কারণে মারা যান।</div>
<div style="box-sizing: border-box; color: black; font-size: 15px; margin-bottom: 10px;">
এই পরিস্থিতিতে ‘বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সাইয়েন্টিফিক এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (বিসিএসআইআর) রান্নার চুলা আবিষ্কার করেছেন, যা অধিকতর দক্ষতার সাথে জ্বালানির ব্যবহার নিশ্চিত করে এবং রান্নাঘরে কম ধোঁয়া ও দূষণ সৃষ্টি করে। উন্নত চুলার বেশ কিছু মডেল তৈরি করা হয়েছে। যদিও বিসিএসআইআর ১৯৮০ সালের শুরুতে উন্নত চুলা আবিষ্কার করেছিলেন, তথাপি এই প্রযুক্তি গণমানুষের নাগালে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তেমন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি। ২০০৬ সালে সর্বপ্রথম জিআইজেড প্রতিষ্ঠান উন্নত চুলা গণমানুষের নাগালে পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু করে। প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য ছিল গ্রাম পর্যায়ে প্রতিটি ঘরে, প্রতিষ্ঠানে এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে উক্ত প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়া এবং সে সম্বন্ধে সম্যক ধারণা দেওয়া, যাতে বায়োমাস এর ব্যবহারের উপর চাপ কমিয়ে দেওয়া যায় এবং ঘরোয়া দূষণের বিরুদ্ধে কাজ করা যায়।</div>
<div style="box-sizing: border-box; color: black; font-size: 15px; margin-bottom: 10px;">
উন্নত চুলার বাজার প্রচার ও প্রসার করার জন্য ২০১৩ সালে ’কান্ট্রি অ্যাকশন প্লান’ (সিএপি) কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ৩ কোটি পরিবারের নিকট উন্নত চুলা বন্টন করে দেওয়া সিএপি কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত ছিল।স্রেডা এবং গ্লোবাল অ্যালায়ান্স ফর ক্লিন কুক স্টোভস (জিএসিসি)এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। উন্নত চুলার বাজার কার্যক্রম সম্প্রসারিত করা এবং এর বিদ্যমান কার্যক্রম বৃদ্ধি করার বিষয়ে স্রেডা এবং জিএসিসি(GACC) যৌথভাবে কাজ করে যাবে।</div>
<div style="box-sizing: border-box; color: black; font-size: 15px; margin-bottom: 10px;">
তাপের অপচয় রোধ করার উদ্দেশ্যে উন্নত চুলাগুলো ডিজাইন করা হয়েছে। এ ধরনের চুলার প্রধান অংশগুলো হলো:</div>
<ul style="box-sizing: border-box; margin-bottom: 10px; margin-top: 0px;">
<li style="box-sizing: border-box;">রান্নাঘর থেকে ধোঁয়া বের করতে চিমনি ব্যবহার করা হয় ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">বাতাস এবং বৃষ্টির পানির প্রবেশ ঠেকাতে চিমনির ওপর ক্যাপ ব্যবহার করা হয় ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">গ্রেটের (ঝাঁঝারি) ওপর জ্বালানি দেওয়া হয় এবং</li>
<li style="box-sizing: border-box;"> জ্বালানি এবং বাতাসের জন্য আলাদা চলাচলের ব্যবস্থার মাধ্যমে হিটিং এরিয়া যথাযথভাবে পরিমাপ করা হয়</li>
</ul>
<div style="box-sizing: border-box; color: black; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; margin-left: 0.25in;">
উন্নত চুলা ব্যবহারের উপকারিতাসমূহ:</div>
<ul style="box-sizing: border-box; margin-bottom: 10px; margin-top: 0px;">
<li style="box-sizing: border-box;">প্রায় ৫০ ভাগ পর্যন্ত ফায়ারউড ব্যবহার কমিয়ে আনে ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">গ্রামের বাড়িঘরগুলোতে ফায়ারউড বাবদ ব্যয় কমিয়ে আনে ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">রান্নাঘর সবসময় পরিষ্কার, ধোঁয়ামুক্ত এবং দূষণমুক্ত রাখে ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">ধোঁয়াসংক্রান্ত অভ্যন্তরীণ রোগব্যাধি এবং মৃত্যু কমিয়ে আনে ;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">রান্নাঘরে সম্ভাব্য দূর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে;</li>
<li style="box-sizing: border-box;">গ্রীনহাউস গ্যাস উদগিরন কমিয়ে আনতে ভূমিকা পালন করে।<a href="http://bondhuchula.blogspot.com/">to know more</a><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<span style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="180" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhGHB2D8BT6wVK5O5KfNJlzaHI7TcZFpSj82E3IQrP2QygoBiWVc-ygGYGFDf-K1vP4_jsLXhJKBuqk6_UX_ZVIPyAilcp0IbwcH_T4l75aIZcoAFPoovkAlMDt8EjFeMbeS7HHA-mCrxI/s320/file.jpeg" width="320" /></span></div>
</li>
</ul>
</div>
kollol rajhttp://www.blogger.com/profile/05449090286049543887noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-219792314229575499.post-72171989584652541642016-12-17T20:36:00.000-08:002016-12-20T09:38:38.748-08:00পরিবেশবান্ধব ‘বন্ধু’ চুলা<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের আদমপুর গ্রামের নিলুফা বেগম দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছিলেন হাঁপানিতে। ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে তার কাছে হঠাৎ করেই বন্ধু হয়ে এলো ‘বন্ধু’ চুলা। শুরু হয় রান্নাঘরে নিলুফার ধোঁয়া ও দূষণমুক্ত জীবন। চুলা ব্যবহারের কয়েক মাসের মধ্যে তার হাঁপানি প্রশমন হতে থাকে। এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি। </span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ হাঁপানি রোগে ভুুগছেন। এর মধ্যে</span><br />
<a name='more'></a><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;"> এক-তৃতীয়াংশ মানুষ রান্নাঘরের ধোঁয়াজনিত কারণে এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর দেশে ধোঁয়াজনিত বিভিন্ন রোগে ৫০ হাজার নারী ও শিশু মৃত্যুবরণ করছে। আশঙ্কাজনকভাবে এর মাত্রা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। </span><br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjU9oAhaJnnNpffLYs6JeGN4piT32WxVbvK3k9bKs9mn2w143Wiy0U7jBw9O87BNm-Z0I3CtIqKBu0bH7nsL7_njQYHzIC8xdqOYG4jUdYjxAgEr_8Yn36ckN5P0ILg0EhGikUQ4xjuyg0/s1600/file.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="180" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjU9oAhaJnnNpffLYs6JeGN4piT32WxVbvK3k9bKs9mn2w143Wiy0U7jBw9O87BNm-Z0I3CtIqKBu0bH7nsL7_njQYHzIC8xdqOYG4jUdYjxAgEr_8Yn36ckN5P0ILg0EhGikUQ4xjuyg0/s320/file.jpeg" width="320" /></a></span></div>
<br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">বন্ধু চুলার উদ্যোক্তরা জানান, ধোঁয়াজনিত বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে ২০০৬ সাল থেকে চালু হয়েছে পরিবেশবান্ধব বন্ধু চুলা। বর্তমানে সারা দেশে ১৫ লাখ পরিবার এ চুলা ব্যবহার করছে। জ্বালানি সাশ্রয়ী এ চুলার ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। </span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">বন্ধু চুলার বাজার উন্নয়ন উদ্যোগের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার এম খালেকুজ্জামান বলেন, দেশে বন্ধু চুলা প্রোগ্রাম ২০০৬ সাল থেকে শুরু হয়। বর্তমানে যৌথভাবে এর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে জার্মান উন্নয়ন সংস্থা জেআইজেড, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট এবং বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ অধিদফতর। প্রথম দিকে মাটির তৈরি বন্ধু চুলা ব্যবহার করা হতো। পরে ২০১১ সাল থেকে দেশে পরীামূলকভাবে মাটির চুলার পরিবর্তে কংক্রিটের তৈরী বন্ধু চুলা চালু করা হয়। গ্রামের স্যানিটারি কাজ করে এসব ব্যবসায়ীকে সাথে নিয়ে এর কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে চলেছে।</span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">এম খালেকুজ্জামান জানান, ২০২১ সালের মধ্যে প্রতিটি ঘরে এ চুলা ব্যবহারের ল্য নিয়ে এগোচ্ছেন তারা। দেশব্যাপী প্রায় ছয় হাজার উদ্যোক্তা বর্তমানে বন্ধু চুলা তৈরি করছেন। বিভিন্ন জেলায় এরই মধ্যে ৩৬টি গ্রামকে শতভাগ বন্ধু চুলা ব্যবহারের আওতায় আনা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্ধু চুলা ব্যবহার করলে জ্বালানি খরচ হয় অর্ধেক। একজন কারিগর গড়ে প্রতিদিন ৫০টি বন্ধু চুলা তৈরি করতে পারেন। প্রতিটি বন্ধু চুলা তৈরি করতে ৮০০ টাকা খরচ হয়। </span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">বগুড়া ও গাইবান্ধার বিভিন্ন গ্রামে সরেজমিন ঘুরে বন্ধু চুলার ব্যবহারে বিপ্লব লক্ষ করা গেছে। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কাঁটাখালী ইউনিয়নের আদমপুর গ্রামের ১৮৮টি পরিবার পরিবেশবান্ধব বন্ধু চুলা ব্যবহার করছে ২০১৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে। গৃহিণী এমিলি, সাবিনা ইয়াসমীন, রেনু বেগম জানালেন, বন্ধু চুলার উপকারিতার কথা। তারা বলেন, কালি, ধোঁয়ামুক্ত রান্নাঘর তাদের মুক্তি দিয়েছে নিত্যদিনের যন্ত্রণা থেকে। রান্না হচ্ছে দ্রুত, সাশ্রয় হচ্ছে জ্বালানি। </span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">উদ্যোক্তারা জানান, বন্ধু চুলা একটি উন্নত চুলা। এটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বনে এবং সহজলভ্য উপকরণে তৈরী। ছাঁকনি, চিমনি এবং টুপি এই চুলার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ছাঁকনির ওপর জ্বালানি পোড়ানো হয়। ধোঁয়া চিমনি দিয়ে ঘরের বাইরে চলে যায়। বন্ধু চুলার আগুনের তাপ বেশি কাজে লাগে। ফলে কম জ্বালানিতে তাড়াতাড়ি রান্না হয়। বন্ধু চুলা একমুখী কিংবা দুইমুখী হয়ে থাকে। প্রয়োজনে বন্ধু চুলা সম্পূর্ণ বা অর্ধেক মাটির ওপরে বানানো যেতে পারে। বর্তমানে বন্ধু চুলা কংক্রিট এবং পোড়ামাটির সংস্করণেও পাওয়া যাচ্ছে। </span><br />
<span style="background-color: white; color: #444444; font-family: "solaimanlipi"; font-size: 16px; text-align: justify;">বন্ধু চুলার বৈশিষ্ট্যÑ প্রচলিত চুলার চেয়ে অর্ধেক জ্বালানি ব্যবহার হয়। রান্নাঘর ধোঁয়া ও দূষণমুক্ত থাকে। চোখ জ্বালা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, মাথাব্যথা ও ক্যান্সারের মতো রোগের ঝুঁকি কমে। অগ্নিজনিত দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমে যায়। গ্রিন হাউস ইফেক্ট কমাতে সাহায্য করে। একটি বন্ধু চুলা ব্যবহারে বছরে ১ দশমিক ৭ টন কার্বন-ডাই অক্সাইড কম নির্গমন হয়।<a href="http://bondhuchula.blogspot.com/">to know more</a></span>kollol rajhttp://www.blogger.com/profile/05449090286049543887noreply@blogger.com1